জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ায় আছড়ে পড়ল সুনামি, পরিস্থিতি বেশ ভয়াবহ। শুক্রবার দুপুরে তীব্র ভূমিকম্পের পরে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়। তার কিছু ক্ষণের মধ্যেই ইন্দোনেশিয়ার পালু শহরে আছড়ে পড়ে সুনামি।
এ দিন দুপুরের ৭.৫ কম্পণ মাত্রার ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল সুলাওয়েসিতে। সেই উৎসস্থল থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরের শহর পালু। ওই শহরে প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষের বাস। সুনামি আছড়ে পড়ার পর কার্যত লণ্ডভণ্ড অবস্থা গোটা পালুর। এ দিন রাত পর্যন্ত ১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। আহত হয়েছেন কম পক্ষে ১০ জন।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ জানিয়েছে, শুক্রবার প্রথমে ৫.৯ কম্পাঙ্কের ভূমিকম্প হয়। সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ দ্বিতীয় বার কম্পন হয়। রিখটার স্কেলে যার কম্পাঙ্কের মাত্রা ছিল ৭.৫। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ডোংগালা শহরের ৫৬ কিলোমিটার উত্তরে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। প্রায় দশ সেকেন্ড ধরে ভূমিকম্প হয়। এর পরেও বেশ কয়েক বার কম্পন টের পাওয়া যায়। যার মধ্যে একটি ছিল ৬.৭ কম্পাঙ্কের।
প্রাথমিক ভাবে সুনামির সতর্কতা জারি করে জাকার্তা প্রশাসন। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেই সতর্কতা তুলে নেওয়া হয়। কিন্তু, তার পরেই পালুতে আছড়ে পরে সুনামি। ২৪ ঘণ্টার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে পালু বিমানবন্দর। ইন্দোনেশিয়ার বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর জানিয়েছে, সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী পালু ও ছোট শহর ডোংগালায় সুনামি আছড়ে পড়ে।
পালুতে আছড়ে পড়া সুনামির দেখুন ভিডিয়ো
Another view of the major tsunami reported to have hit Palu, Indonesia after M 7.5 earthquake today, Sept 28! Report: Catastrophes Mundiales pic.twitter.com/TShiOyTViB
— severe-weather.EU (@severeweatherEU) September 28, 2018
জোরালো ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া, সুনামির সতর্কতা
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ জানিয়েছে, শুক্রবার প্রথমে ৫.৯ কম্পাঙ্কের ভূমিকম্প হয়। সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ দ্বিতীয় বার কম্পন হয়। রিখটার স্কেলে যার কম্পাঙ্কের মাত্রা ছিল ৭.৫। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ডোংগালা শহরের ৫৬ কিলোমিটার উত্তরে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। প্রায় দশ সেকেন্ড ধরে ভূমিকম্প হয়। এর পরেও বেশ কয়েক বার কম্পন টের পাওয়া যায়। যার মধ্যে একটি ছিল ৬.৭ কম্পাঙ্কের।
এ দিন দুপুরের ৭.৫ কম্পণ মাত্রার ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল সুলাওয়েসিতে। সেই উৎসস্থল থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরের শহর পালু। ওই শহরে প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষের বাস। সুনামি আছড়ে পড়ার পর কার্যত লণ্ডভণ্ড অবস্থা গোটা পালুর। এ দিন রাত পর্যন্ত ১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। আহত হয়েছেন কম পক্ষে ১০ জন।