সিঙ্গল হোম স্টে, চা বাগানের মধ্যে নিভৃতে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার ঠিকানা
নিভৃতে সিঙ্গল হোম স্টে-তে কাটাতে এক বন্ধুর কাছ থেকে খবরটা পেয়েই বেরিয়ে পড়েছিলেন। দুটো দিন শুধুই হোম স্টে-র বারান্দা আর চা বাগানের ইতিউতি হেঁটে বেড়ানো।
নিভৃতে সিঙ্গল হোম স্টে-তে কাটাতে এক বন্ধুর কাছ থেকে খবরটা পেয়েই বেরিয়ে পড়েছিলেন। দুটো দিন শুধুই হোম স্টে-র বারান্দা আর চা বাগানের ইতিউতি হেঁটে বেড়ানো।
কার্শিয়াঙে ভূত আছে (Haunted Kurseong) শুনেছি, কিন্তু কখনও থাকিনি বলে বুঝে উঠতে পারিনি। সময়টা ২৮ বছর আগের। যে রাতগুলো কেটেছিল কার্শিয়াংয়ের রেলের গেস্ট হাউসে।
Copyright 2024 | Just Duniya