মোহনবাগানের আই লিগ জয়ের উৎসবে শহরের রঙ সবুজ-মেরুন
মোহনবাগানের আই লিগ (I League Win Of Mohun Bagan) জয়ের উৎসবে অনেকদিন পর সব ভয়কে পিছনে ফেলে মেতে উঠল শহর। বদলে গেল আতঙ্কের রঙ। রবিবার সকাল থেকে রাত হল সবুজ-মেরুন রঙে।
মোহনবাগানের আই লিগ (I League Win Of Mohun Bagan) জয়ের উৎসবে অনেকদিন পর সব ভয়কে পিছনে ফেলে মেতে উঠল শহর। বদলে গেল আতঙ্কের রঙ। রবিবার সকাল থেকে রাত হল সবুজ-মেরুন রঙে।
কলকাতা ময়দান (Kolkata Maidan) আবার জেগে উঠেছে। না, ফুটবল এখনও মাঠে নামেনি কিন্তু তা না হলেও টানটান উত্তেজনা। কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে যা কলকাতা ময়দান –কে সচল করে তুলেছে আবার।
ডার্বি জট কাটলো না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যস্থতাতেও। করোনার জন্য সব স্পোর্টস ইভেন্ট বাতিল হয়ে যাচ্ছে। বাতিল ভারত-দঃআফ্রিকা ওডিআই সিরিজ।
ফের ভারত সেরা মোহনবাগান, পাঁচ বছর পর আই লিগ জিতল ১৩০ বছরের এই পুরনো দল। জাতীয় লিগ এবং আই লিগ মিলিয়ে মোট পাঁচ বার খেতাব জিতল তারা।
কলকাতা ডার্বি মোহনবাগানের। প্রত্যাশা এমনটাই ছিল। আই লিগ টেবলের শীর্ষে থাকা দল যখন পাঁচে থাকা দলের বিরুদ্ধে নামবে তখন ধরেই নেওয়া হবে সম্ভাব্য জয়ী।
এ বার মোহনবাগান-এটিকে গাঁটছড়া, খেলবে ইন্ডিয়ান সুপার লিগে। সমস্ত জল্পনার অবসান ঘটিয়ে এক ছাতার তলায় আসছে এটিকে এফসি ও ঐতিহ্যবাহী মোহনবাগান এসি।
ইস্টবেঙ্গল জার্সি পরছেন না সনি নর্দে। শনিবার প্রায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল সনির ইস্টবেঙ্গল জার্সি পরা। কিন্তু বাধ সাধছিল অগ্রিমের টাকা। কিন্তু সেটাই কি কারণ?
সনি নর্দে এ বার লাল-হলুদ জার্সিতে। সবুজ-মেরুন জার্সি ছেড়েছেন আগেই। কিন্তু মোহানবাগানের প্রাণভোমরা যে লাল-হলুদ জার্সি পরবেন তা কে ভেবেছিল।
প্রয়াত অঞ্জন মিত্র, শুক্রবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন মোহনবাগানের প্রাক্তন সচিব। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি।
কলকাতা লিগে জয় পেল কলকাতার দুই বড় দল। ডুরান্ড কাপে যে ভাবে শুরু করেছিল দুই দল সেভাবে শেষ করতে পারেনি। তবে ডুরান্ড কাপ এখন অতীত।
অমল-পিকে দ্বৈরথ কোথায় পৌঁছতে পারে সেটা দেখেছিল এই দিনটি। এমন তো নয় সেদিন সাত বা আটের দশকের ফুটবলাররা মাঠে দাঁপিয়ে বেরিয়েছিল।
অবসর নিলেন মেহতাব হোসেন । দেখতে দেখতে কোথা দিয়ে যে কেটে গিয়েছে ২১টা বছর বুঝতেই পারেননি। একটা সময় এসে মনে হয়েছিল আর নয়, এ বার থামতে হবে।
কোচ শঙ্করলাল চক্রবর্তী এ বার সরলেন। এর আগে এমনই মরসুমের মাঝে ব্যর্থতার দায় নিয়ে মোহনবাগান হেড কোচের দায়িত্ব ছেড়েছিলেন সঞ্জয় সেন।
নচিকেতার গলায় মোহনবাগানের গান শোনা যাবে পরের ডার্বিতেই। তাঁর গানে বড় হয়েছে ন’য়ের দশকের ছেলে-মেয়েরা। তাঁরা আজও বাঁচে সেই গানেই।
Copyright 2021 | Just Duniya