অগস্ট থেকে পাঁচ মাসের নির্বাসন পঠানের

তিনি নাকি ২০১৭-র ১৫ অগস্ট থেকে নির্বাসিত। জানা গেল ২০১৮-র জানুয়ারিতে। ইউসুফ পঠান অবশ্য জানতে পেরেছিলেন গত অক্টোবরেই। তার কাছে বিসিসিআই-এর তরফে চিঠি গিয়েছিল। ২০১৭-র ১৬ মার্চে সংগৃহীত ইউসুফ পঠানের মূত্র্রের নমুনায় নিষিদ্ধ টার্বুটালাইন পাওয়া গিয়েছিল। যে হেতু অনেকটা পিছিয়ে থেকে পঠানকে নির্বাসন দেওয়া হয়েছে সে কারণে পঠানের পাঁচ মাসের শাস্তি শেষ হয়ে যাচ্ছে আগামী ১৪ জানুয়ারিতেই।

বিসিসিআই-এর দেওয়া রিলিজে বলা হয়েছে, ‘‘ডোপিং আইন ভেঙে নির্বাসিত হয়েছেন ইউসুফ পঠান। পঠানের নমুনায় নিষিদ্ধ সাবস্টেন্স পাওয়া গিয়েছে। যেটা কাশির সিরাপে পাওয়া যায়।’’ নয়াদিল্লিতে ডোমেস্টিক টি২০ টুর্নামেন্টের সময় তাঁর নমুনা নেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ২৭ অক্টোবর তাঁকে নিয়ম ভাঙার দায়ে শাস্তি দেওয়া হয়। যদিও আইপিএল-এর নিলামে থাকছেন তিনি। কার তাঁর আগেই নির্বাসন উঠে যাচ্ছে ইউসুফ পঠানের।

এর পর বিসিসিআইকে নিজের স্বপক্ষে যুক্তি দেন পঠান। যা শুনে বিসিসিআই কর্তৃপক্ষ খুশি। এ দিন পঠান জানান, বিসিসিআই যে তাঁকে নিজের স্বপক্ষে কথা বলার সুযোগ দিয়েছে তাতে তিনি কৃতজ্ঞ। গলায় সংক্রমণের সময় তিনি যে কাশির সিরাপ খেয়েছিলেন না জেনে, সেটা থেকেই সমস্যা তৈরি হয়েছে। তবে, নির্বাসন কাটিয়ে ক্রিকেটে ফিরতে মুখিয়ে রয়েছেন ইউসুফ। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে খেয়াল রাখবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। পঠানই দ্বিতীয় যিনি ডোপ টেস্টে পাশ করতে পারলেন না। এর আগে দিল্লির পেসার প্রদীপ সাঙ্গওয়ানও ডোপিংয়ের দায়ে নির্বাসিত হয়েছিলেন।