জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: চন্দ্রাভিযান থমকে গেল রবিবার শেষ রাতে। পরে ইসরো বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে, প্রযুক্তিগত বিভ্রাটের জেরেই আপাতত স্থগিত ওই রকেট অভিযান।
রবিবার শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে রাত ২টো ৫১ মিনিটে ওড়ার কথা ছিল রকেট জিয়োসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল মার্ক থ্রি। কিন্তু, ওড়ার ঠিক ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড আগে ত্রুটি ধরা পড়ল ওই রকেটে। জানা যায়, জ্বালানি লিক করছে রকেট থেকে। পরে জানানো হয়, চন্দ্রাভিযান আপাতত স্থগিত। কবে ফের হবে? তা নিয়েও সুনির্দিষ্ট কোনও সময়সূচি ঘোষণা করেনি ইসরো।
এই সংক্রান্ত আরও খবর পড়তে ক্লিক করুন…
জিয়োসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল মার্ক থ্রি অনেক ভারী মহাকাশযান বইতে সক্ষম। রকেটটার নিজেরই ওজন প্রায় ৬৪০ টন। যে চন্দ্রযানকে তার ওড়ানোর কথা, সেটির ওজনও ৩ হাজার ৮০০ কিলো। ভারতের দ্বিতীয় এই চন্দ্রযানের বাজেট ছিল মাত্র ১৪ কোটি ডলার। তবে গোটা প্রকল্পটি প্রায় ৯৬০ কোটি টাকার।
কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে সবটা থমকে গেল। জানা গিয়েছে, জিএসএলভি মার্ক থ্রি রকেটের ক্রায়োজেনিক ট্যাঙ্কে গোলমাল দেখা দিয়েছে। তার ফলেই উৎক্ষেপণ স্থগিত হয়েছে। ওই ত্রুটি সারিয়ে ফের শুরু হবে দ্বিতীয় চন্দ্রাভিযান। সব মিলিয়ে মাস তিনেক লাগতে পারে বলে ইসরোর একটু সূত্র জানাচ্ছে। সেই মতো আগামী অক্টোবর মাসে ফের চন্দ্রাভিযান হতে পারে বলে ওই সূত্রটির মত। তবে, আনুষ্ঠানিক ভাবে এ নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি ইসরো কর্তারা।
A technical snag was observed in launch vehicle system at 1 hour before the launch. As a measure of abundant precaution, #Chandrayaan2 launch has been called off for today. Revised launch date will be announced later.
— ISRO (@isro) July 14, 2019
রবিবার শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে রাত ২টো ৫১ মিনিটে ওড়ার কথা ছিল রকেট জিয়োসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল মার্ক থ্রি। কিন্তু, ওড়ার ঠিক ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড আগে ত্রুটি ধরা পড়ল ওই রকেটে। জানা যায়, জ্বালানি লিক করছে রকেট থেকে। পরে জানানো হয়, চন্দ্রাভিযান আপাতত স্থগিত। কবে ফের হবে? তা নিয়েও সুনির্দিষ্ট কোনও সময়সূচি ঘোষণা করেনি ইসরো।
(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)
জিয়োসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল মার্ক থ্রি অনেক ভারী মহাকাশযান বইতে সক্ষম। রকেটটার নিজেরই ওজন প্রায় ৬৪০ টন। যে চন্দ্রযানকে তার ওড়ানোর কথা, সেটির ওজনও ৩ হাজার ৮০০ কিলো। ভারতের দ্বিতীয় এই চন্দ্রযানের বাজেট ছিল মাত্র ১৪ কোটি ডলার। তবে গোটা প্রকল্পটি প্রায় ৯৬০ কোটি টাকার।