সুপার ব্লাড ব্লু মুন

একই মাসে দু’টি পূর্ণিমা। দ্বিতীয় পূর্ণিমায় (ব্লু মুন) চাঁদ ও পৃথিবী সব থেকে কাছাকাছি (সুপারমুন) এবং সেই দিনেই পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। এই তিন ঘটনা যখন একসঙ্গে ঘটে, তখন তাকে ‘সুপার ব্লাড ব্লু মুন’ বলে।
এর আগে প্রায় ৩৫ বছর আগে ১৯৮২ সালের ৩০ ডিসেম্বর এমনটা দেখা গিয়েছিল ভারত-সহ এশিয়ার বিভিন্ন জায়গা থেকে। তার পর গত ৩১ জানুয়ারি এমনটা ফের দেখা গেল।
‘ব্লু মুন’ মানে কিন্তু নীলচে চাঁদ নয়, তবে পূর্ণগ্রাস গ্রহণে লাল রশ্মির প্রতিসরণে চাঁদকে লালচে দেখায় (ব্লাড মুন)। ‘সুপারমুন’ শব্দটিরও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। পৃথিবীকে পাক খেতে খেতে চাঁদ এক বার কাছে চলে আসে এবং এক বার দূরে চলে যায়। দূরত্বটা যখন সব থেকে কমে যায়, সেটাকে বলে ‘অনুভূ’ অবস্থান। এই সময়ে পূর্ণিমা হলে সেটাই ‘সুপারমুন’। এই শব্দের জনক পশ্চিমী জ্যোতিষী রিচার্ড নোল্লে।