মহম্মদ আজহারউদ্দিন এ বার ভোটে দাঁড়াতে চান সেকন্দেরাবাদ থেকে

মহম্মদ আজহারউদ্দিনমহম্মদ আজহারউদ্দিন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: মহম্মদ আজহারউদ্দিন এর আগে দু’বার লোকসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। ২০০৯-এ তিনি উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদ এবং পাঁচ বছর পর ২০১৪-য় রাজস্থান থেকে। কিন্তু, ২০১৯-এ ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন ক্যাপ্টেন নিজের রাজ্য তেলঙ্গনা থেকেই ভোটে দাঁড়াতে চান। পছন্দের কেন্দ্র সেকন্দেরাবাদ।

২০০৯-এ মোরাদাবাদ থেকে জিতেছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী আজহারউদ্দিন। কিন্তু ২০১৪-র লোকসভায় তিনি রাজস্থানের টঙ্ক স্বামী মাধোপুর থেকে নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন। এ বার যে তিনি সেকন্দেরাবাদ থেকে ভোটে লড়তে চান, সে কথা কংগ্রেস হাইকমান্ডকে জানিয়ে দিয়েছেন। হাইকমান্ডই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।

‘‘রাজীব গান্ধীর প্রতি আমার শ্রদ্ধা ছিল। আর ধর্মনিরপেক্ষ দল বলেই কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলাম। আমি সেকন্দেরাবাদের মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আমি প্রচারে বিশ্বাসী নই। কাজই আসল।’’

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আজহারউদ্দিন বলেছেন, ‘‘আমি সেকন্দেরাবাদ কেন্দ্রের বহু জায়গা ঘুরলাম। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি গ্রামও ছিল। কৃষকদের পাশাপাশি অনেকের সঙ্গেই কথা হয়েছে। সকলেই আমাকে বলছেন, ওখান থেকে ভোটে লড়তে।’’ তাঁর এই ইচ্ছের কথা আজহার দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে জানিয়ে দিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘‘ইচ্ছের কথা দলকে জানিয়েছি। দিনের শেষে দলই সব কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক। এখানে আমি অধিনায়ক নই। যদি হতাম, এখনই সেকন্দেরাবাদকে ফাইনাল করে ফেলতাম।’’

‘‘আমি সেকন্দেরাবাদ কেন্দ্রের বহু জায়গা ঘুরলাম। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি গ্রামও ছিল। কৃষকদের পাশাপাশি অনেকের সঙ্গেই কথা হয়েছে। সকলেই আমাকে বলছেন, ওখান থেকে ভোটে লড়তে।’’

কিন্তু, সেকন্দেরাবাদ থেকে ভোটে দাঁড়ালে জিততে পারবেন তো? বড়ই আত্মবিশ্বাসী দেখা গেল আজহারকে। তবে মুখে বললেন অন্য কথা। তাঁর মতে, জেতা হারা নিয়ে তিনি ভাবছেন না। কারণ স্থানীয় মানুষই তাঁকে এ ভাবনায় চালিত করেছে। আজহার আরও বলেন, ‘‘আমি সেকন্দেরাবাদের মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আমি প্রচারে বিশ্বাসী নই। কাজই আসল।’’

‘‘ইচ্ছের কথা দলকে জানিয়েছি। দিনের শেষে দলই সব কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক। এখানে আমি অধিনায়ক নই। যদি হতাম, এখনই সেকন্দেরাবাদকে ফাইনাল করে ফেলতাম।’’

তেলঙ্গানা প্রদেশ কংগ্রেস যদিও আজাহারকে ওই কেন্দ্র ছেড়ে দিতে রাজি। আজহারও দলের প্রতি বিশেষ অনুগত। তিনি বলেন,‘‘রাজীব গান্ধীর প্রতি আমার শ্রদ্ধা ছিল। আর ধর্মনিরপেক্ষ দল বলেই কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলাম।’’ এই মুহূর্তে সেকন্দেরাবাদ কেন্দ্রটই বিজেপি-র দখলে।

ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ লাইফ দেখা হল না! অথচ ফুটবলই ওদের জান-প্রাণ