সাবুর খিচুরি রান্না করতে গিয়ে সমস্যা, জেনে নিন উপায়
সাবুর খিচুরি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনই স্বাস্থ্যকর। তাই মাঝে মাঝে সেটা খেতে কার না ভাল লাগে। কিন্তু যতবারই বানাতে যাচ্ছেন ততবারই মাখা মাখা হয়ে যাচ্ছে।
সাবুর খিচুরি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনই স্বাস্থ্যকর। তাই মাঝে মাঝে সেটা খেতে কার না ভাল লাগে। কিন্তু যতবারই বানাতে যাচ্ছেন ততবারই মাখা মাখা হয়ে যাচ্ছে।
আমাদের চারপাশের পুরো দুনিয়াটাই এখন প্রযুক্তি নির্ভর। সেদিক থেকে দেখতে গেলে হসপিটালিটি সেক্টর অনেক আগে থেকেই প্রযুক্তির ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে দিয়েছিল।
প্রায় সব বাড়িতেই সহজ ব্রেকফাস্ট মানে ব্রেড বা পাউরুটি (Chilli Bread)। সঙ্গে বাটার বা জ্যাম। কখনও কখনও স্বাদ বদলের জন্য ফ্রেঞ্চ টোস্ট বানিয়ে ফেলা।
বিশ্ব ভেগান দিবস পালিত হচ্ছে সচেতনতা বাড়াতে এবং ভেগান খাদ্য অনুসরণের গুরুত্ব তুলে ধরতে। বিশ্ব ভেগান দিবস ২০২২-এই (World Vegan Day 2022) তুলে ধরা যাক ইতিহাস।
সে যেখানেই বেড়াতে যাওয়া হোক না কেন ভাল ভাল খাবার না হলে ঠিক জমে না। আর সেটা যদি শুরু হয়ে যায় এনজেপি স্টেশন থেকেই (Rail Coach Restaurant)।
কফিপ্রেমীরা (Love For Coffee) একটু পাগল হয়। যখন তখন কফিপ্রেম জেগে ওঠে। আর তখন যদি সঠিক স্বাদের কফি দু’ঠোঁট ছুঁয়ে গলা দিয়ে না নামে তাহলেই মুড খারাপ।
পিৎজা একটি ইতালির খাবার। ইতালির সঙ্গে বাঙালিয়ানা মিশিয়ে আপনি খুব সহজেই বাড়িতে পিৎজা বানিয়ে ফেলতে পারেন (Home Made Pizza)।
Chili Fish মানেই আমরা ধরে নিই ভেটকি বা বাসা মাছের। ভেটকি হলে দাম বেশি আর বাসা হলে কম। ঘরে চিলি ফিশ বানাতে হলে একটু এক্সপেরিমেন্ট করা যেতেই পারে।
কম সময়ে প্রোটিন সমৃদ্ধ অথচ সুস্বাদু খাবারের তালিকায় থাকবে চিকেন। সেই রকম একটা স্বাস্থ্যসম্মত ও সুস্বাদু খাবার চিকেন স্টু (Chicken Stew)।
কেউ মোটা হচ্ছে, কমিয়ে দিন খাওয়া। কারও পেটে মেদ জমছে, বাদ দিয়ে দিন খাওয়া। কারও জামা-কাপড় গায়ে ঢুকছে না পছন্দের তালিকার ইতি (Pujo Diet)।
বাঙালি চিরকালই আবেগপ্রবণ, আর সেখানে যদি হয় কলকাতার কলেজস্ট্রিট চত্তর— গল্প আড্ডা, বই। আর আড্ডা মানেই কফি হাউস অথবা প্যারামাউন্ট (Paramount In Memory)।
সুইগি ২০২১-এর রিপোর্ট সামনে এসেছে। যা দেখে চমকে যাওয়ার মতো কিছু নেই। কারণ আপামর ভারতীয় যে বিরিয়ানিতেই মজে তা নিয়েও কোনও সংশয় নেই। তবে তা অবাক হওয়ার মতো।
গাঙ্গুরামের মিষ্টি, ছানার পাকে যেন জাদুকাঠির ছোঁয়ানো। প্রায় দেড়শো বছরের পুরনো এই মিষ্টির দোকান আজও বিজয় কেতন উড়িয়ে চলেছে।
অনাদি কেবিন একশো ছুঁই ছুঁই করছে। ১৯২৫ সালে এই রেস্তরাঁর পথচলা শুরু। আর চার বছর পরেই কিন্তু এই রেস্তরাঁ শতবর্ষে পা দেবে। এসপ্ল্যানেডের মোড়ে অনাদি কেবিন।
Copyright 2023 | Just Duniya